দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শুটকি উৎপাদন জোন মহেশখালীর সোনাদিয়া দ্বীপে এখন শুটকি উৎপাদনের ধুম পড়েছে। শুধু শুটকি নয়, হাজারো জীব বৈচিত্র্যেও ভরপুর এ অনন্য সুন্দর দ্বীপ। সোনাদিয়া দ্বীপটির আয়তন ৭ বর্গকিলোমিটার। কক্সবাজার জেলা সদর থেকে ৯ কিলোমিটার উত্তর–পশ্চিমে বাঁকখালী চ্যানেলের উত্তর পাশ ঘেঁষে মহেশখালী দ্বীপের সর্ব দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত সোনাদিয়া দ্বীপ। বঙ্গোপসাগরের কূল ঘেঁষা সোনাদিয়ার চর এলাকায় শতশত জেলে ক্ষণস্থায়ী কেল্লা তৈরি করে সাগর থেকে আহরিত মাছ সনাতনী পদ্ধতিতে রোদে শুকিয়ে শুটকি তৈরী করে কোটি কোটি টাকার মাছ দেশে বিদেশে রপ্তানী করে একদিকে যেমন নিজেরা স্বাবলম্বী হচ্ছে, তেমনি দেশকে এনে দিচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা। সোনাদিয়ার প্যারাবন, চর, খাল ও মোহনায় নানা প্রজাতির মাছ ছাড়াও শত শত প্রজাতির জলজ প্রাণীর আবাসস্থল। মৎস বিশেষজ্ঞদের মতে এখানে ৮০ প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়। এখানে ১৯ প্রজাতির চিংড়ি, ৫৭ প্রজাতির শামুক–ঝিনুক এবং ৮ প্রজাতির কাঁকড়া পাওয়া যায়। সোনাদিয়া ইসিএ’র আওতাভূক্ত নদী, নালা, খাল, মোহনা এবং তীরবর্তী সমুদ্র এলাকায় বৈশ্বিকভাবে বিপন্ন ও বিরল প্রজাতির ইরাওয়ার্দি ডলফিন,বটলনোজ ডলফিন এবং পরপয়েজ ডলফিন...
Comments
Post a Comment